আজ: রবিবার, ০৫ মে ২০২৪ইং, ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

০৭ মার্চ ২০২৪, বৃহস্পতিবার |

kidarkar

বাণিজ্য সম্ভবনা নিয়ে বিকেএমইএ নেতৃবৃন্দের সাথে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের আলোচনা

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির নতুন সুযোগ উন্মোচিত হতে পারে। নিটওয়্যার শিল্পসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ ও তুরস্ক একে অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করার সুযোগ আছে।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ, ২০২৪) বিকেএমইএ ঢাকা কার্যালয়ে সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন-এর সৌজন্য সাক্ষাতের সময় উভয় পক্ষই এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বৈঠকে তারা বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাব্য ক্ষেত্রসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।

গুণগত মান, ডিজাইন, ফ্যাশন, প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতার বিনিময়ে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের উন্নয়নে উভয় দেশের একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে বলে তারা অভিমত ব্যক্ত করেন।

বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, বাংলাদেশের পোশাক শিল্প তার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে উচ্চমূল্যের পোশাক, বিশেষ করে ম্যান মেইড ফাইবার এবং প্রযুক্তিগত বৈচিত্র্য নিয়ে কাজ অব্যাহত রেখেছে। দেশের নিটওয়্যার খাতসহ দেশের তৈরি পোশাক শিল্প প্রযুক্তির মানোন্নয়নে বিনিয়োগ করছে। ফলে তুরস্কের প্রযুক্তি খাতের বড় বাজার হতে পারে বাংলাদেশ। একই সাথে ওভেন পোশাকের পশ্চাৎসংযোগ শিল্পেও তুরস্কের বিনিয়োগকারীদের বিনেয়াগের আহŸান জানান তিনি।

নিটওয়্যার শিল্পের রাসায়নিক ও অন্যান্য কাঁচামাল উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় রাখা যেতে পারে বলে উল্লেখ করেন বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি ফজলে শামীম এহসান। তিনি বলেন, তুরস্ক বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাকসহ আরও বেশি পোশাক আমদানি করতে পারে। এটি বাংলাদেশ এবং তুরস্ক উভয়ের জন্যই লাভজনক হবে।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ রাশেদ, পরিচালক মিনহাজুল হক ও তুরস্ক দূতাবাসের উর্ধতন কর্মকর্তা।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.