আর কত ধুঁকবে পুঁজিবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক : একদিন পরেই ফের পতনে দেশের পুঁজিবাজার। যেন দরপতন থামার কোনো লক্ষণ নেই। টানা দরপতনের ফলে বিনিয়োগকারীরা আস্থা সংকটে ভুগছেন। ফলে দিনযতই যাচ্ছে বিনিয়োগকারীরা ততই বাজারবিমুখ হয়ে পড়ছেন।যার ফলে গত চার কার্যদিবসে প্রায় ১০ হাজার বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। তাতে বাজারে শেয়ারশূন্য বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদের বাড়তি খরচ মেটাতে অনেক বিনিয়োগকারীই পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলে নেন। তবে এ বছর পরিস্থিতি ভিন্ন। টানা পতনের কারণে লোকসানে রয়েছেন প্রায় সবাই। এমন পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের মুনাফা দূরের কথা, ঈদের আগে শেয়ার বিক্রি করে মূল পুঁজি উত্তোলন করাই প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
টানা পতনের পর গতকাল বাজারে দরপতন থামতে দেখা যায়। তবে এতদিন পরেই ফিরল আগের ধারায়। পতন দিয়ে আরেকটি নতুন মাস শুরু করলো পুঁজিবাজার। সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। তিন শতাধিক কোম্পানির দরপতন হয়েছে।প্রশ্ন জাগে—আর কত ধুঁকবে পুঁজিবাজার।
বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৬৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭৬১ পয়েন্টে। এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ১৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট কমে ১২৫১ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১৩ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট কমে ২০০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টি কোম্পানির, বিপরীতে ৩১৫ কোম্পানির দর কমেছে। আর ৩৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৫১১ পয়েন্টে।
সিএসইতে ২১৬ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬২ টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৩৬ টির এবং ১৮ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৮ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
সরকার দেশ চালাতে পারে হয়তবা
কিন্তু শেয়ারবাজার চালাতে পারবেনা অতএব
শেয়ারবাজার অন্য কারো হাতে দিন তারা ইনশাল্লাহ চালাতে পারবে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমস্যা নাই অর্থনৈতিক সমস্যা নাই তাহলে শেয়ারবাজার এরকম হবে কেন?
শেয়ার বাজারে ব্যর্থতার জন্য সরকারকে দায়ী দিতেই হবে।
দেশের শেয়ার বাজার ধ্বংসকারী বড় বড় চক্রকারী সাথে জড়িত এবং আমার মনে হয় সরকারের কিছু বড় উদ্বোধন কর্মকর্তা মন্ত্রী এমপিও কিছু জড়িত আছে।
এখন কেউ দেখার নাই কেউ শোনার নাই খাচ্ছেতো সাধারণ বিনিয়োগকারিদের চুষে খাচ্ছে,এর ব্যবস্থা কে নিবে,এরকম হলেতো শেয়ার বাজার টিকবে না, সব বিনিয়োগকারি বের হয়ে যাবে,একদিন শেয়ার বাজার ধ্বংসের দিকে চলে যাবে অর্থনীতির একটা অংশ ক্ষতি হবে,এটা কি আমাদের কাম্য হবে,লাভ লস আছে কিন্তূ তাই বলে ইচ্ছে কৃত ভাবে মার্কেটকে ডাউন করবে সেটাতো হতে পারে না।
Banks daccoits and high interest rate responsible for this.
বাংলাদেশ এখন অর্থনীতি তে অনেক শক্তিশালী। দক্ষ মন্ত্রী সভা কিন্তু শেয়ার মার্কেট ধুঁকে ধুঁকে মরছে। মরছে সাধারণ বিনিয়োগ কারীরা ও। তাই সবাই কে এগিয়ে আসতে। সমস্যা খুঁজে বের করতে হবে।
বাংলাদেশ এখন অর্থনীতি তে অনেক শক্তিশালী। দক্ষ মন্ত্রী সভা কিন্তু শেয়ার মার্কেট ধুঁকে ধুঁকে মরছে। মরছে সাধারণ বিনিয়োগ কারীরা ও। তাই সবাই কে এগিয়ে আসতে। সমস্যা খুঁজে বের করতে হবে।
আওয়ামী লীগ ও শেয়ারবাজার বিপরীত রাস্তা।
আত্মহত্যার কোন বিকল্প দেখছি না।
পরিচালনা পর্ষদের উভয় ক্ষেত্রে সবাই চোর।
কি কোম্পানি, কি শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
আর জুয়ারির দৌরাত্ম থামানোর মানুষ কই?
ফ্লোর প্রাইজ উঠানোর পর থেকে সূচক ব্যাখ্যা করলে কি ধরা পড়ে না কোন জায়গাতে কি হচ্ছে?
একটা শেয়ারের দাম একটা কলার দামের চেয়ে কম!
মনে হচ্ছে এক বাক্স দিয়াশলাই এর দামের দিকে যাচ্ছে।
এ দেশের শেয়ার বাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারী হয়তোবা একদিন থাকবে না তখন যে বাজার নিয়ে দরবেশ বাবারা কাদের সাথে খেলবে সেটাই চিন্তার বিষয়।
কয়েকটা শেয়ার এখনো ফ্লোর প্রাইস এ, কেন? উনিই পারেন বাজারকে ঠিক করতে! যেমনটা করেছিলেন করনার পরের দিকে।
The extra ordinary groups who are writing here should not match income and loss from the market. Sometimes market will go up and go down. We need knowledge