আজ: শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ইং, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

৩১ জানুয়ারী ২০১৬, রবিবার |

kidarkar

৪১ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

Arthik Protibadon Reportশেয়ারবাজার রিপোর্ট: দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-ডিসেম্বর ১৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৪১ কোম্পানি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

 

সিভিও পেট্রোক্যামিকেল রিফাইনারী:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে সিভিও পেট্রোর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৮৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৭.৭৯ টাকা । যা আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.৪৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.২৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২.৪৫ টাকা বা ৭১.৪৩ শতাংশ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৩.৩৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২.৩৮ টাকা।

মিথুন নিটিং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মিথুন নিটিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০২টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.২১ টাকা (মাইনাস)এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৪৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৪৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.২১ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৮.৪৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৫৬ টাকা বা ৩৮.৩৬ শতাংশ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.২০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৭৪ টাকা।

ইমাম বাটন:

দ্বিতীয় প্রান্তিকের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এ তিন মাসে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসান করেছে ০.৩৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসানের পরিমাণ ছিল ০.৩১ টাকা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকিতে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৬৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৭৪ টাকা। অর্থাৎ আলোচিত ছয় মাসে কোম্পানিটির লোকসানের পরিমাণ ৭ শতাংশ কমেছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে (০.১৬) টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.২৪ টাকা। আলোচিত ছয় মাসে শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ৮.৬২ টাকা। যা ৩০ জুন, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ৯.৩১ টাকা।

এছাড়া ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ শেষে কোম্পানিটির মোট সমন্বিত লোকসান হয়েছে এক কোটি ৪৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

ফাইন ফুড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ফাইন ফুডের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.০৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯.৫৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.০০৩ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৯.৭৬ টাকা। আলোচিত সময় পর্যন্ত এ কোম্পানি পুঁঞ্জিভূত লোকসান দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.১৪ টাকা।

দুলামিয়া কটন:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে দুলামিয়া কটনের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৬৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.০৩ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি দায় হয়েছে ৩৮.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২.০১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৪৩ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত শেয়ার প্রতি দায় ছিল ৩৬.৭৪ টাকা। আলোচিত সময় পর্যন্ত এ কোম্পানি পুঁঞ্জিভূত লোকসান দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি ৬৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৮৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ১.০৫ টাকা।

মুন্নু সিরামিক:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মুন্নু সিরামিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৩.০০ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯৫.২৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.১০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৬ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত শেয়ার প্রতি সম্পদ ছিল ৯৫.১১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৫ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৩ টাকা।

ফার্মা এইডস:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ফার্মা এইডসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.০১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.৩৩ টাকা । যা আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫.০৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.১৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২.৪৫ টাকা বা ৭১.৪৩ শতাংশ। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৮.৯৩ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২.৬২ টাকা।

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.০৯ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি দায় হয়েছে ২৯.০৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ২.১৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৩ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত শেয়ার প্রতি দায় ছিল ৩০.৬১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৬৫ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.১৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৭৭ টাকা।

এএমসিএল প্রাণ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এএমসিএল প্রাণের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৫৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৯.৫১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৪.৯৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.২৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৪৫ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৬৪.৬৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩১ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.৮৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৮৩ টাকা।

বিডি অটোকার্স:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিডি অটোকার্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৩.৩৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৬৩ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৬.০৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৫ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০২ টাকা।

অগ্নি সিস্টেমস:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৪৮ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৯৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৮ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৫.৫৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২২ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.১৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা।

স্টাইল ক্রাফট:

তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩১.৫৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১৭৯.৫২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৯৯.২৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৩.৩৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.২০ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩৪৩.৪৩ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১০.৪১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১০.৮৪ টাকা। অর্থাৎ আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৪ শতাংশ কমেছে।

সেন্ট্রাল ফার্মা:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে সেন্ট্রাল ফার্মার শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.০৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৭৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৮৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৮০ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৮.৭১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৩৮ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৩১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪৫ টাকা।

বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.১২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৭০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১২.৫৮ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.০৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.০১ টাকা। অর্থাৎ আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৭০০ শতাংশ বেড়েছে।

এটলাস বাংলাদেশ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এ তিন মাসে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসান করেছে ০.২১ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসানের পরিমাণ ছিল ০.০৫ টাকা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকিতে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৯৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০২ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে (৭.১৮) টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৬৫ টাকা। আলোচিত ছয় মাসে শেয়ার প্রতি সম্পদ্র মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৮৩.৩৯ টাকা। যা ৩০ জুন, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ২০৩.৭৮ টাকা।

পাওয়ার গ্রিড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৪.৭৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭২.৫৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৮৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.১৬ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৬৪.৮৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২.১৩ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১.০৯ টাকা।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৯৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৬.৫৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯.২৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ২.৫৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৯৪ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৩.৪৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৫৬ শতাংশ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২.১৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ১.৩১ টাকা। অর্থাৎ আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ৬৬ শতাংশ বেড়েছে।

জাহিনটেক্সে:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে জাহিনটেক্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৪১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৭.৫৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.০৫ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৭.৩০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২১ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.১৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.০৪ টাকা।

ফু-ওয়াং ফুড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৫৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.২৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৮০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৭ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১১.২৯ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৪০ টাকা। অর্থাৎ গত তিন মাসে কোম্পানিটির ইপিএস ১১১ শতাংশ কমেছে।

ইউনাইটেড এয়ার:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইউনাইটেড এয়ারের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.২৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০.৯৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪০ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১০.৭৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৩২ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.০৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.১৩ টাকা।

হা-ওয়েল টেক্সটাইল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এ তিন মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৬০ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪৫ টাকা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকিতে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১.১০ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১.৩৩ টাকা। অর্থাৎ আলোচিত ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস ২১ শতাংশ কমেছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.১১ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫.৭৯ টাকা। আলোচিত ছয় মাসে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৪.৮৬ টাকা। যা ৩০ জুন, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ২৫.২৫ টাকা।

গোল্ডেন হার্ভেস্ট:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে গোল্ডেন হার্ভেস্টের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.২৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.০৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৫৭ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২১.৪২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৮ টাকা বা ১৫.০৯ শতাংশ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.১৫ টাকা।

মডার্ণ ডাইং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মডার্ণ ডাইংয়ের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩৯টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.২৫ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির লোকসান হয়েছে ০.৭৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩০ টাকা।

বিল্ডিং সিস্টেম:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৫৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.০৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৪০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৪.৭৮ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৬৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৫২ টাকা। অর্থাৎ গত তিন মাসে কোম্পানিটির ইপিএস ২৯ শতাংশ বেড়েছে।

বঙ্গজ:

চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকিতে কোম্পানিটি ইপিএস হয়েছে ০.৯৬ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ২.৪১ টাকা। অর্থাৎ ইপিএস ১৫১ শতাংশ কমেছে। এসময়  কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৪.১০ টাকা। যা ৩০ জুন, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ২৩.১৪ টাকা। এসময় শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে (০.৯৪) টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল (০.৪১) টাকা।

এদিকে, অর্ধবার্ষিকের শেষ তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.১৯ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.২২ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস ৫৪২ শতাংশ কমেছে।

 

ঝিল বাংলা সুগার মিল:

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকিতে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৯.০৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২৩.৪০ টাকা। অর্থাৎ আলোচিত ছয় মাসে কোম্পানিটির লোকসানের পরিমাণ ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে (২৮.৭৬) টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল (২৩.০৯) টাকা। আলোচিত ছয় মাসে শেয়ার প্রতি দায় (এনএভি) হয়েছে (৩৬২.৮৬) টাকা। যা ৩০ জুন, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল (৩৩৩.৮০) টাকা।

এছাড়া ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ শেষে কোম্পানিটির মোট সমন্বিত লোকসান হয়েছে ২২৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা এবং একই সময়ে মোট শেয়ারহোল্ডার্স ইক্যুইটি হয়েছে (২১৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা)।

দেশ গার্মেন্টস:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশ গার্মেন্টসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৭.১৬ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.৮৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১১.১৬ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১২.২৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.৮২ টাকা বা ২৩৯.৪৭ শতাংশ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৫৯ টাকা।

আনলিমা ইয়ার্ণ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আনলিমা ইয়ার্ণের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.০৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.৫৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭৭ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১২.১০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৮ টাকা ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৩১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.১৬ টাকা।

বিডিকম অনলাইন:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিডিকম অনলাইনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.৬৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.২৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৮৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.০৬ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৫.৩৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৪০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৪৪ টাকা।

ফারইস্ট নিটিং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ফারইস্ট নিটিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.৩৯ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২১.৮১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৮৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৩ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৯.৩৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৫ টাকা ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৫৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৫৫ টাকা।

তাল্লু স্পিনিং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে তাল্লু স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০১টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.০৫ টাকা (মাইনাস)এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৮৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৬ টাকা (মাইনাস)এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৪.৮৩ টাকা। সে হিসেবে লোকসান কাটিয়ে মুনাফা ফিরেছে কোম্পানিটি।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৬২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১২ টাকা।

কোহিনূর কেমিক্যালস:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোহিনূর কেমিক্যালসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৯৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ২০.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৪.৩৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫.০৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২০.৩৬ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৮.৪০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৭ টাকা ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ২.৫৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ২.৪৫ টাকা।

হামিদ ফেব্রিক্স:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে হামিদ ফেব্রিক্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৪.৩৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৯.৪৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.০৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.১৬ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৩৯.৫৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৪৬ বা ৪৪.২৩ শতাংশ ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.২৬ টাকা।

এপেক্স ট্যানারি:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এপেক্স ট্যানারির কর পরিশোধের পর মুনাফা হয়েছে ১২ হাজার টাকা, শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১৯.৬১ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৯.৮২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে মুনাফা ছিল ২৫ হাজার টাকা, ইপিএস ছিল ১.৬৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২২.৫৯ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৭৩.৪৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির মুনাফা কমেছে ১৩ হাজার টাকা এবং ইপিএস কমেছে ০.৮৭ বা ৫১.৫০ শতাংশ ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ১.০৩ টাকা।

আলহাজ্ব টেক্সটাইল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আলহাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ২.৩৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৩৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৭৮ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৩.৯৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৭ টাকা বা ৬০ শতাংশ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.২১ টাকা।

আমরাটেক:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আমরাটেকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.২৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৯১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৪৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.২৩ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২১.৬২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১.১৮ টাকা বা ৮০.৮২ শতাংশ ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.১০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ১.০৩ টাকা।

অরিয়ন ইনফিউশন:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে অরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ১.৮০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯.১৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৯২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪২ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৭.৫৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৬৮ টাকা বা ৭৩.৯১ শতাংশ ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.০৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৪৭ টাকা।

ইফাদ অটোস:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইফাদ অটোসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৯৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ৫.৩৯ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৬.২৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৭৭ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৪৪.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২.৩৫ টাকা বা ৩৮৫.২৫ শতাংশ ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.৪২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.২৪ টাকা।

সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.২৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৪৮ টাকা। যা আগের বছরে একই ইপিএস ছিল ১.৭৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.০৫ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৭.৫৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৯৯ টাকা ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৯৭ টাকা।

প্রাইম টেক্সটাইল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রাইম টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৬৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৫.১৬ টাকা। যা আগের বছরে একই ইপিএস ছিল ০.৫০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.১৩ টাকা (মাইনাস) এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৫৬.১১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০২ টাকা ।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.২৪ টাকা।

মোজাফফর হোসেন স্পিনিং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৯২ টাকা । যা আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.২২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৪০ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬.০৬ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৫) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৬২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৬১ টাকা।

 

শেয়ারাবাজারনিউজ/মু

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.