শেয়ারবাজার রিপোর্ট:  অনেক জল্পনা কল্পনার পর ছাত্রলীগের কাণ্ডারীর দায়িত্ব পেয়েছেন সোহাগ ও জাকির। রোববার বিকেলে সংগঠনটির কাউন্সিল শেষে নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তাদের দুজনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

এর আগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য পদে নেতা নির্বাচনে দ্বিতীয় অধিবেশনে ভোটগ্রহণ শুরু হয় বেলা সাড়ে ১১টায়। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে এ ভোটগ্রহণ চলে দুপুর পর্যন্ত।এর আগে দু’দিনব্যাপি সম্মেলনের শনিবার উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভোটগ্রহণের শুরুতে ভোট দিতে আসেন রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলার কাউন্সিলরা।

রোববার সকাল ১০টা থেকেই দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়। শুরুতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, সম্মেলনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুমন কুণ্ডু, নির্বাচন কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, শেখ রাসেল।

জানা গেছে, সভাপতি পদে ৬৪ প্রর্থীর মধ্যে ৪৯ জন তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। সাধারণ সম্পাদক পদে ১৪৯ প্রার্থীর মধ্যে ১০৯ জন প্রত্যাহার করেন। ফলে সভাপতি পদে ১০ জন ও সাধারণ সম্পাদক পদে ১৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।

এছাড়া ছাত্রলীগের একশ ১১টি ইউনিটের প্রায় তিনহাজার কাউন্সিলর পরবর্তী দুই বছরের জন্য তাদের নেতা নির্বাচন করছেন। কাউন্সিলরা স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

ভোটগ্রহণের শুরুতে মঞ্চে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, ইকবালুর রহিম, ইসহাক আলী খান পান্না, নজরুল ইসলাম খান বাবু, মাহফুজুল হায়দার রোটনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

 

শেয়ারবাজারনিউজ/অ