আজ: শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ইং, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

৩০ জুলাই ২০১৭, রবিবার |

kidarkar

১৪ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

Arthik Protibadon Reportশেয়ারবাজার রিপোর্ট: অর্ধবার্ষিক (জানুয়ারি-জুন১৭) ও দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন’১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৪ কোম্পানি। নিম্নে কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলো-

বাটা সু: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৭) বাটা সু‘র শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬.৭৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১৪.১৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ১২.৫৬ টাকা বা ৮৮.৫৮ শতাংশ।

গত ছয় মাসে অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে (জানুয়ারি’১৭-জুন’১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৯.২৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৫.৭৯ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১১.৮০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৮৮.৭৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৫.৯৯ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৩২.০৩ টাকা।

এক্সিম ব্যাংক: অর্ধবার্ষিকে (জানুয়ারি’১৭-জুন’১৭) এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.০২ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯.১৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৮৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৮.২৫ টাকা।

গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪০ টাকা।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: অর্ধবার্ষিকে (জানুয়ারি’১৭-জুন’১৭)  স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.১৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৬৬ টাকা বা ৩৬৬.৬৭ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৭২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৬.৫৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ০.১১ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৮.০৯ টাকা।

গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১১ টাকা।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স: অর্ধবার্ষিকে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৪ টাকা বা ৩.৯৬ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৪.২৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ০.১৭ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৪.৭৭ টাকা।

গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৫৮ টাকা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির আয় কমেছে ০.০২ টাকা বা ৩.৪৪ শতা্ংশ।

ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স: অর্ধবার্ষিকে ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৩৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৩ টাকা বা ২.১৭ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪০.৬৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ১.১২ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৩৯.২৫ টাকা।

গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৫২ টাকা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.১৪ টাকা বা ২৬.৫২ শতা্ংশ।

উত্তরা ফাইন্যান্স: অর্ধবার্ষিকে উত্তরা ফাইন্যান্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৫৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫.২২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৬ টাকা বা ৬.৮৯ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৬৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪৮.০৭ টাকা। যা আগের বছর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনওসিএফপিএস ছিল ২৪.৯৯ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৪৫.৪৯ টাকা।

গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৩৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ৩.২১ টাকা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.১৩ টাকা বা ৪.০৪ শতা্ংশ।

জনতা ইন্স্যুরেন্স: অর্ধবার্ষিকে জনতা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৮ টাকা বা ২২.৮৫ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৩.৮২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ১.১২ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৫.৪২ টাকা। আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ সমাপ্ত সময়ে এনএভিপিএস ছিল ১৩.৩৯ টাকা।

গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’১৭) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.১৩ টাকা। সে হিসেবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.১১ টাকা বা ৮৪.৬১ শতা্ংশ।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স: অর্ধবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.১২ টাকা।

গত তিন মাসে (এপ্রিল-জুন) ইপিএস হয়েছে ০.৪৪ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৫৩ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.০৬ টাকা।

ঢাকা ব্যাংক: অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা এবং এককভাবে হয়েছে ০.৭৫। যা আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ১.১৫ টাকা এবং এককভাবে ছিল ১.১০ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১০.৪২ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) ২০.৫২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৫.২৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৯.২৫ টাকা।

এদিকে গত তিন মাসে অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন’১৭) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা এবং এককভাবে হয়েছে ০.২৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ০.৭৪ টাকা এবং এককভাবে ছিল ০.৭০ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.০৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) ১৮.৪৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৪০ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৮.৩৬ টাকা।

ব্রাক ব্যাংক: অর্ধবছরে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৬৬ টাকা এবং এককভাবে ২.৭২ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ২.১০ টাকা এবং ২.৪২ টাকা। সমন্বিত ইপিএস বেড়েছে ২৭ শতাংশ।

গত তিন মাসে (এপ্রিল-জুন) সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১.২৫ টাকা এবং এককভাবে ১.৪১ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ১.২৫ টাকা এবং ১.২৬ টাকা।

তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স: অর্ধবার্ষিকে তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৬২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.২৬ টাকা বা ৪১.৯৩ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.২২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৬.৫২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ০.৮২ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৫.৫৮ টাকা।

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স: অর্ধবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ০.৭৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৭ টাকা।

গত তিন মাসে (এপ্রিল-জুন) সমন্বিত লোকসান হয়েছে ০.৬৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০২ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১১.৫৭ টাকা।

ইউনিয়ন ক্যাপিটাল: অর্ধবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ১.৩৪ টাকা এবং এককভাবে লোকসান ১.৭২ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ০.২৩ টাকা এবং এককভাবে ইপিএস ছিল ০.১৯ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২২২.৩৮ টাকা।

আইপিডিসি: অর্ধবার্ষিকে (জানুয়ারি-জুন ১৭) আইপিডিসির ইপিএস ২৭ শতাংশ কমেছে। আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭২ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৯৯ টাকা।

শেয়ারবাজারনিউজ/এম.আর

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.