ইস্টার্ন ব্যাংকের ২৫% লভ্যাংশ ঘোষণা
শেয়ারবাজার ডেস্ক:পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে সাড়ে ১২ শতাংশ বোনাস এবং সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ।
বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ০৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪ টাকা ৩৮ পয়সা।
এছাড়া, ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ১৭ পয়সা।
এই লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ১৯ মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে কোম্পানিটি। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ এপ্রিল।
১৫% লভ্যাংশ রিটার্ন দিয়ে ইন্সুরেন্স খাতের শেয়ার গুলো ৫০্থেকে১০০ টাকার উপরে লেনদেন হয়। অথচ ১৫% লভ্যাংশ রিটার্ন দিয়ে ব্যাংক খাতের শেয়ার গুলো ২০ টাকার ভিতরে লেনদেন হয়। তার মানেটা বোধগম্য নয়। ব্যাংক খাতের শেয়ার গুলো এতই অবহেলিত যে, যেন দেখার মত কেউ নেই। আমাদেরকে মানতে হবে ব্যাংক খাত পার্লামেন্টেরিয়ান একটি খাত।।
ব্যাংকের শেয়ার আরও দাম বেশী হওয়া উচিৎ
ব্যাংকের শেয়ারের দাম কম হওয়ার কারন এখানে নির্দিষ্ট ও নিশ্চিত Profit আছে।কিন্তু gambling নেই।
আবু তাহের সাহেব পঁচা শেয়ার কিনে ধরা খাইছেন। ব্যাংকের শেয়ার গুলো উঠবে উঠবে মনে হচ্ছে,সে জন্য খারাপ লাগতেছে। ব্যাংক খাতের শেয়ারগুলো P/E রেশিও ৮ এর নিচে। লভ্যাংশ রিটার্ন অনেক ভালো দেয়। সুতরাং এই শেয়ার গুলো নির্দিষ্ট গতিতে বাস্তব নিয়মে উপরের দিকে উঠবে। সত্যিকার অর্থে ব্যাংক খাত নিঃসন্দেহে পার্লামেন্টেরিয়ান মুলভিত্তির একটি খাত।
Share gambling was,is and will be in future. These are undeniably and unhesitatingly TRUE. If any does not write and say, he is lier and Against the nation.
Save YOUR monney yourself. Future is unpredictable. The world is dynamically and very quickly changeable. U must buy the share at the lowest price. Never-ever buy at the highest prices. I mean but at lower price and sale at the time of higher prices
আশিষ সাহেব, আপনার মতের সাথে আমি একমত পোষণ করলাম।
ভালো মন্দ দুটোই স্রষ্টার সৃষ্টি। মন্দ হলো শয়তানের চিহ্ন।
গেমলিং করাটা মন্দ কাজ যা শয়তানী চিহ্ন বহন করে। শয়তানী কাজ আবার বেশী পরিমানে সুশোভিত লোভনীয়। যদিও সময় শেষে তা মরিচিকা। শেয়ার মার্কেটেও শয়তানের পদচিহ্ন শতত বিরাজমান। শয়তানের চিহ্ন বহন কারী গেমলাররা অধিক লোভ দেখিয়ে সাধারন বিনিয়োগকারীদেরকে ধোকা দেয়। লোভ ও অশিক্ষার কারনে সাধারন বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারেনা। তাই শেষে পূজি হারিয়ে অন্যকে দোষারোপ করে।
অনেক সময় আমরা ইচ্ছে করে,খারাপ শেয়ারে বিনিয়োগ করে থাকি। যেমনঃ অনেক বছর ধরে নো ডিভিডেন্ড দেয়া কোম্পানি, অনেক বছর ধরে কোম্পানিটি তালাবদ্ধ অবস্থায় আছে , কোম্পানির উৎপাদন ক্ষমতা কমে গেছে অথবা কোম্পানিটি উৎপাদনে নেই। আবার এমন অনেক কোম্পানি আছে,তারা ইচ্ছায়/অনিচ্ছায় অনেক বছর ধরে AGM/EGM করতে ব্যর্থ হয়েছে। সাধারণত এই জাতীয় কোম্পানি গুলোতে gambling করা হয়। আবার দেখা যায় আমরা ইচ্ছে করে সুস্থ মস্তিষ্কে ঐ জাতীয় কোম্পানি গুলোতে বিনিয়োগ করে থাকি। যখন লাভ হয় তখন সব ঠিক আছে। আর যখন লস হয় তখন অন্যকে দোষারোপ করি। প্রয়াত রকিবুর রহমান সাহেব বার বার তাগীদ দিতেন ভালো শেয়ারে,মুল ভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করুন। আশা করছি আপনারা ঠকবেন না। মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।
যে দেশে ইসলামী ব্যাংক এর শেয়ারের মূল্য 30-32 এর মধ্যে সীমাবদ্ধ অথচ Idlc এর শেয়ারের মূল্য 60+ সে মার্কেটের কাছ থেকে আর কি আশা করেন?