শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা ২% বাতিল
শেয়ারবাজার রিপোর্ট: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা এখন থেকে ৫% নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গেল ৮ মার্চ বিএসইসির নির্দেশিত শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা ২% নির্ধারণ বাতিল করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আগামীকাল থেকে যেকোন সিকিউরিটিজের শেয়ার দর সর্বনিম্ন ৫% পর্যন্ত কমতে পারবে। আজ ২০ এপ্রিল বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়্যাত উল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, শেয়ার দরের সর্বোচ্চ সীমা এবং অন্যান্য শর্তাবলী আগের মতোই অপরিবর্তীত থাকবে। শুধুমাত্র পূর্ববতী কার্যদিবসের ক্লোজিং প্রাইসের সর্বনিম্ন ৫% পর্যন্ত শেয়ার দর কমতে পারবে।
২% সীমাবদ্ধ এই মুহূর্তে বাতিল করাটা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত হয়েছে সেটা আমাদের চেয়ে বিএসইসির কমিশনারগন ভালো বুঝবে। আমার কথা হলো দুইদিন বাজার উঠতে না উঠতেই ২% সীমাবদ্ধ সিদ্ধান্তটা বাতিল করা হলো কেন। সামনের দিনগুলোতে যদি বাজার হোঁচট খায়, তাহলে এর সম্পুর্ন দায়ভার বিএসইসিকে নিতে হবে। কারন উখ্থানটা কতটুকু টেকসই হবে সেটার উপরে নির্ভর করবে বর্তমানে ২% সীমাবদ্ধ নাকি ৫% সীমাবদ্ধ সঠিক পদ্ধতি। বিএসইসি এত তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করাটা যুক্তিসংগত বলে মনে হয়নি। তারপরও আশা করছি সব ঠিক আছে,সব ঠিক থাকবে।
I think it is high time to declare floor price
I think it is right time
শেয়ারের মূল্য বাজার দ্বারা নির্ধারিত হওয়া উচিত।।তবে কেউ যাতে কারসাজি না করে, সেদিকে খেলায় রাখতে হবে। বাজারে দশটি শেয়ার বের করা যাবে না, যার বিগত তিন বছরে ডিভিডেন্ট ইয়েল্ডের গড় ৭%। অর্থাৎ শেয়ার বাজার অতিমূল্যায়িত। শুধু একজনের টাকা অন্যজনের পকেটে যায়। এভাবে শেয়ার দাম বৃদ্ধি জিরোসাম গেম।
কোন বাজার এটা?
সূচক কমলে শেয়ারের দাম কমে।
সূচক বাড়লেও শেয়ারের দাম কমে।
কি এটা ??
ফ্লোর price চাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন শেয়ার মার্কেট এর দিকে নজর দিন।
এখানে ভালো মানুষকে দায়িত্ব দেন।
ব্যাংকের শেয়ারের জন্য ফ্লোর প্রাইস আবশ্যক হয়ে পড়েছে। ব্যাংকের শেয়ারের দাম কমতে কমতে দশ টাকার আশেপাশে চলে এসেছে। যারা ব্যাংকের শেয়ার কিনেছেন তাদের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেছে। গত দুই বছরে সব খাতের শেয়ার দিগুন/তিনগুণ পর্যন্ত বেড়েছে,সেই হিসাবে ব্যাংক খাতের শেয়ার দুই বছর আগে যে দামে ছিল এখনো সেই দামে আছে। তার মানে শিবলী সাহেবের বাজার উখ্থানের ফসলটা ব্যাংক খাতের বিনিয়োগকারীদের ঘরে পৌঁছায়নি। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন ব্যাংক খাতের প্রতি যেন সুনজর দেয়। সবাইকে মনে রাখতে হবে ব্যাংক খাত নিঃসন্দেহে পার্লামেন্টেরিয়ান একটি খাত।
Fraud
চিটিং অভদ্র
নিজের চরকায় তেল দাও।