আজ: শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ইং, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

সর্বশেষ আপডেট:

২৩ এপ্রিল ২০২২, শনিবার |

kidarkar

তিন কার্যদিবসের উত্থানে বাজার মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৬ হাজার কোটি

শেয়ারবাজার ডেস্ক : সপ্তাহের প্রথম দই কার্যদিবস পতন হয়েছিল শেয়ারবাজারে। তবে পরের তিন কার্যদিবস বড় উত্থানের মাধ্যমে গত সপ্তাহে সব সূচক বেড়েছে। সূচকের সাথে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। ঘত সপ্তাহে বাজার মূলধন সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা বেড়েছে।

জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ২৯ হাজার ২৪ কোটি ৬৫ লাখ ৮১ হাজার ৮৪০ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৬১৮ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার ৪২১ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ৬ হাজার ৫৯৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ৫৮১ টাকা বেড়েছে।

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দুই হাজার ৭৪৪ কোটি ২৬ লাখ ৪০ হাজার ২১২ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ২৬৩ কোটি ৬৭ লাখ ৭০ হাজার ৯০৬ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪৮০ কোটি ৫৮ লাখ ৬৯ হাজার ৩০৬ টাকা বা ২১ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৭.৩৯ পয়েন্ট বা ১.১৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৬৬২.৩৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৬.৮৪ পয়েন্ট বা ১.১৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৭.৬২ পয়েন্ট বা ১.৫৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৬৪.৬৩ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৪৭৮.০৮ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির বা ৫২.৮৫ শতাংশের, কমেছে ১৪০টির বা ৩৬.২৭ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির বা ১০.৮৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৬৪ কোটি ৯২ লাখ ৭১ হাজার ৫৮৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ০১ লাখ ৪০ হাজার ৭৭২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৯১ কোটি ৯১ লাখ ৩০ হাজার ৮৬৩ টাকা বা ১২৬ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২৬.৫২ পয়েন্ট বা ১.১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৫৯৩.৪২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৩৭.৫১ পয়েন্ট বা ১.১৮ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ১৯৩.৮২ পয়েন্ট বা ১.৩৭ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২২.৫৯ পয়েন্ট বা ১.৫৭ শতাংশ এবং সিএসআই ১৪.৭৭ পয়েন্ট বা ১.২০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৭৫৬.৮০ পয়েন্টে, ১৪ হাজার ২৪৯.২৯ পয়েন্টে, এক হাজার ৪৬৪.০১ পয়েন্টে এবং এক হাজার ২৪১.৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৪৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৮৪টির বা ৫৩.৬৪ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৩৮টির বা ৪০.২৩ শতাংশের কমেছে এবং ২১টির বা ৬.১২ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

শেয়ারবাজার ডেস্ক : সপ্তাহের প্রথম দই কার্যদিবস পতন হয়েছিল শেয়ারবাজারে। তবে পরের তিন কার্যদিবস বড় উত্থানের মাধ্যমে গত সপ্তাহে সব সূচক বেড়েছে। সূচকের সাথে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। ঘত সপ্তাহে বাজার মূলধন সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা বেড়েছে।

জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ২৯ হাজার ২৪ কোটি ৬৫ লাখ ৮১ হাজার ৮৪০ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৬১৮ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার ৪২১ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ৬ হাজার ৫৯৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ৫৮১ টাকা বেড়েছে।

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দুই হাজার ৭৪৪ কোটি ২৬ লাখ ৪০ হাজার ২১২ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ২৬৩ কোটি ৬৭ লাখ ৭০ হাজার ৯০৬ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪৮০ কোটি ৫৮ লাখ ৬৯ হাজার ৩০৬ টাকা বা ২১ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৭.৩৯ পয়েন্ট বা ১.১৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৬৬২.৩৬ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৬.৮৪ পয়েন্ট বা ১.১৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৭.৬২ পয়েন্ট বা ১.৫৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৬৪.৬৩ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৪৭৮.০৮ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮৬টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির বা ৫২.৮৫ শতাংশের, কমেছে ১৪০টির বা ৩৬.২৭ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির বা ১০.৮৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৬৪ কোটি ৯২ লাখ ৭১ হাজার ৫৮৫ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ০১ লাখ ৪০ হাজার ৭৭২ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৯১ কোটি ৯১ লাখ ৩০ হাজার ৮৬৩ টাকা বা ১২৬ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২৬.৫২ পয়েন্ট বা ১.১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৫৯৩.৪২ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৩৭.৫১ পয়েন্ট বা ১.১৮ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ১৯৩.৮২ পয়েন্ট বা ১.৩৭ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২২.৫৯ পয়েন্ট বা ১.৫৭ শতাংশ এবং সিএসআই ১৪.৭৭ পয়েন্ট বা ১.২০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৭৫৬.৮০ পয়েন্টে, ১৪ হাজার ২৪৯.২৯ পয়েন্টে, এক হাজার ৪৬৪.০১ পয়েন্টে এবং এক হাজার ২৪১.৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৪৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৮৪টির বা ৫৩.৬৪ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৩৮টির বা ৪০.২৩ শতাংশের কমেছে এবং ২১টির বা ৬.১২ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

১ টি মতামত “তিন কার্যদিবসের উত্থানে বাজার মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৬ হাজার কোটি”

  • মোঃ সাহাব উদ্দিন মোল্লা says:

    শেয়ার বাজার তিন দিনের মধ্যে বাজার মূলধন বেড়েছে প্রায় ছয় হাজার। এইটা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর তবে কারসাজিরা উত্থান বাজার থেকে পয়দা লুটপাট করার কোন সুযোগ যেন না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে নিয়ন্ত্রণ সংস্থার উচিত হবে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার দর বাডিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের যেন খতিগসত না করতেই পারেন। সেই টা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আশা রাখে ।

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.