আইপিওতে আবেদনে নতুন বিনিয়োগ সীমা নির্ধারণ করলো বিএসইসি

শেয়ারবাজার রিপোর্ট:পুঁজিবাজারে তারল্য বৃদ্ধি, সাধারণ বিনিয়োকারীদের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের অভ্যাস গড়ে তোলা ও প্রকৃত বিনিয়োগকারীদের আইপিও আবেদনে সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে আইপিওতে আবেদনের নতুন নিয়ম অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বুধবার (০৮ জুন) বিএসইসির ৮২৬তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মূখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, এনআরবি সহ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ সীমা ২০ হাজার টাকার পরিবর্তে এখন ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও আইপিও আবেদনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আইপিও আবেদন করতে হলে কম পক্ষে এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।
প্রস্তাব ভালো তবে এইটির সাথে মার্কেটের সার্বিক অবস্থা ভালো করতে হবে।
কিন্তু 10000 টাকার বিনিময়ে দুই / তিনশ টাকার আইপিও দেয়া হয় কারণটা কি ?
আইপিও পেতে দশ হাজার টাকা জমা দিতে হয় কিন্তু পাওয়া যায় মাত্র ৩/৪ শত টাকার । এর কারণ কি ?
ipo চে। র সব IPO নিয়ে যায় কিভাবে??
ফাল্তু কাজ। বাজেটে বাধ্য করা উচিৎ বিদেশী ব্যাংকগুলোকে লিস্টেড হতে, লিসটেড কোম্পানীর ট্যাক্স আরো কমানো উচিৎ। আইনকরে বাধ্য করা উচিৎ বড় কোম্পানীগুলোকে লিস্টেড হতে।৷ একাউন্টসে ছয়/নয় করলে কঠোর শাস্তি ও বিশাল জরিমানা করা উচিৎ।
Yes ,but did not do it never do it.
ফালতু কাজ, আসল কাজের ধারে কাছেও নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদর ফকির করার ফিকির কর হচ্ছে।
১০০০০০/ টাকার শেয়ার কিনলে লস হওয়ার সম্ভববনা ১০০০০/ হাজার থেকে ২০০০০/ বাজারের মতো আর ১০০০০০/ টাকায় আইপিও পাওয়া যাবে ৮০/ ১০০/ টা বিক্রি করলে লাভ আসতে পারে ৪০০০/ বা ৪৫০০/ তাহলে কেউ আইপিও ধরবেনা
টাকার হারটা অনেক বেশি হয়ে গেছে, শেয়ার পাওয়া যায় মাত্র ২০০/ ৩০০/ বা ৪০০/ টাকার এখানে ১০০০০/ প্রয়োজন কি?