‘টিভিসহ সব জায়গায় দেখলাম আমি জিতেছি, হঠাৎ দেখি হেরেছি’
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর প্রবেশমুখ খ্যাত যাত্রাবাড়ী, ডেমরা ও কদমতলী থানার একাংশ নিয়ে গঠিত ঢাকা-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের মশিউর রহমান মোল্লাকে বিজয়ী ঘোষণা করেছেন বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং অফিসার মো. সাবিরুল ইসলাম। এ খবর শুনে রাত ১টায় নেতাকর্মীদের নিয়ে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে এসেছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না)।
এ সময় তিনি বিষ্ময় প্রকাশ করে বলেন, টিভিসহ সব জায়গায় চলে এসেছে আমি জিতলাম, এখন দেখি হারলাম!
এর আগে, রোববার (৭ জানুয়ারি) রাত ১২টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং অফিসার মো. সাবিরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে ভোটের ফল ঘোষণা করেন।
তিনি জানান, ট্রাক প্রতীকের মশিউর রহমান মোল্লা ৫০ হাজার ৬৩১টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না) পেয়েছেন ৫০ হাজার ৩৩৪টি ভোট। আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের কামরুল হাসান ১০ হাজার ৫৭০টি ভোট পেয়েছেন।
নৌকার প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না) যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। অন্যদিকে, মশিউর রহমান মোল্লা ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তার বাবা এই আসনের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬০, ৬১, ৬২, ৬৩, ৬৪, ৬৫, ৬৬, ৬৭, ৬৮, ৬৯ ও ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত এই আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ১৮৭টি।
এই আসনে পুরুষ ভোটার দুই লাখ ৫১ হাজার ৫১৭ জন। আর নারী ভোটার দুই লাখ ৩৯ হাজার ২৪৪ জন। তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) ভোটার রয়েছেন তিনজন। সব মিলিয়ে ভোটার সংখ্যা মোট চার লাখ ৯০ হাজার ৭৬৪ জন।
আমরা মতামত দিয়ে কি হবে?
বিভাগীয় কমিশনার মতামত দিলে বিষয়টি ক্লিয়ার হবে।
So need to recounting
এমন তো হওয়ার কথা নয়, ব্যাপারটি সত্যিই দুঃখজনক।, বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা উচিৎ।
আংগুল চোষ।
Should be recounted.
আবার গণনা করা উচিত
খামাখা 2000কোটি টাকা অপচয়
আমি হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না।
মতামত দেবে জ্বীনে। মানুষ সব জ্বীন-ভূত হই গ্যাছেগা 😨🤗👻
Too close to call. Election commission and returning officials should wait little longer. Recount may needed.
এক পক্ষীয় পাকানো নির্বাচনের সিলেকশন ফলাফল তো এমনই হওয়ার কথা।
সবই আওয়ামীলীগের খেলা
কোন আসনে কোন প্রার্থী জিতবে তা ঠিক করে দেয়া। অযথা ২২০০কোটি টাকা ব্যয়
কোন আসনে কোন প্রার্থী জিতবে তা ঠিক করে দেয়া। অযথা ২২০০কোটি টাকা ব্যয়
দেশের মধ্যে মতামত এর কোন দাম নাই।
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা,
ব্যাখ্যা করুন, সব সমাধান পাওয়া যাবে।
It should be recounted sincerely with guideness of topmost levels!
এই নির্বাচন আমরা মানি না। দলীয় সরকারের অধীনে কখনো নির্বাচন নিরপেক্ষ হয় না।
স্বপ্ন ছিলো বিসিএস ক্যাডার হবো কিন্তু নির্বাচনে যা দেখলাম এক্সিকিউটিভ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অন্যায় দেখেও তারা কিছুই করে না তাদের জন্য আল্লাহ নালত যারা সামর্থ থাকা সত্ত্বেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না। তারা সরকারে গোলামি করে জনগনের সেবা করে না অথচ আমাদের টাকায় তাদের বেতন চলে তার্ যেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করে বিসিএস করা হয়েছে তার খরচ সম্পূর্ণ আমাদের জনগণের ট্যাক্স এর টাকায় হয়েছে দিন শেষ তারা আমাদের জনগণের সাথে বেইমানি নাফরমানি করে।।
নিন্দা জানাই এইরকম বিচারককে,নির্বাচন কমিশনার কে, ও এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা কে , যারা পাক স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে উত্তর কোরিয়ার মতো তৈরি করতে চায়।
আল্লাহ ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয়না সেই দিন সব কথা-ই আল্লাহ কাছে বলবো আল্লাহ কাছে সব বলে দেবো সব কিছু, আপনি আওয়ামীলীগ হন, বিএনপি হন জামাত ইসলাম হন, আমাদের গনতন্ত্র কেড়ে নেয়ার অধিকার নেই আপনার।।
উপরের ভাইটির মতামতের সাথে সম্পুর্ন সহমত পোষণ করছি।
নির্বাচন সব গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে হয় , এখানে ও সেভাবে হবে। আমেরিকায় কি বাইডেন ক্ষমতা আর কারো হাতে দিয়ে নির্বাচনে যাবেন?
যা অন্য দেশে হয়না তা আমাদের দেশে হবে কেন?
কোন ব্যাপার না মনে নাও, যত টাকা লাগে দেবো।
অমানবিক হয়েছে
দুঃখজনক ব্যাপা। ঘটনাটি পুরাপুরি তদন্ত করা দরকার
চুঃ চুঃ চুঃ। এই ১৯৭৩এর জোয়ারের নির্বাচনে আপনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েও ৩২.৫ পেয়ে ফেল করলেন! সত্যি দুঃখজনক।
৫ লাখ ভোটার ১লাখ ১২ হাজার ভোট পরেছে বা!বা!
রিটার্নিং কর্মকর্তা সমস্ত কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলের উপর ভিওি করেই বিজয়ী প্রাথির নাম ঘোষণা করেন।
এখানে হয়তো এজেন্টদের /সাংবাদিকদের পাঠানো রিপোর্টের ভিওিতেই টিভিতে ভূল তথ্য প্রদান করা হয়েছে।
সবাই তার ইচ্ছে
আমাদের দেশে নির্ভরযোগ্য বিশ্বস্ত ব্যক্তি বা দল নাই? এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
সিনেমার চিট্যনাট্য আগেই লেখা,
তাই স্পটে কি হলো সেটা ভুলে যান।
আমিও একজন পোলিং এজেন্ট ছিলাম। আমার কেন্দ্রে সবাই নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে।
১৪ প্রার্থীর মধ্যে তিন জনের পোলিং এজেন্ট ছিল।
সব প্রার্থীর পোলিং এজেন্টসহ কর্মী ভোট কেন্দ্রের বাহিরে থাকলে গণতান্ত্রিক চর্চা সঠিকভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হয়।
কোনো এক প্রার্থীর প্রভাব অধিক হলে গোলযোগ সৃস্টি করতে পারে। তবে প্রিজাইডিং অফিসার সৎ হলে এবং পুলিশ তাকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন নির্বিঘ্নে পরিচালনা করা সম্ভব।
Recounting Kora Hok
আহারে! মানুষ টা জীবন, যৌবন, অর্থ ও টাকাকড়ি সব শেষ করলো জয়ের জন্য। কিন্তু জয়ের মুখ দেখলো না। কি আর করা ভাই, কষ্ট লাগছে অনেক।
ভাই আপনাকে সিলেকশনে বিজয় হতে হবে, ইলেকশনে নয়।
কারণ শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু সিলেকশন হয় ইলেকশন নয়।
Amar Allahay korbe toder biser.
Janina