বেড়েই চলছে বিনিয়োগকারীদের রক্তক্ষরণ
তৃতীয় ধাপে ফ্লোর তোলার গুজবকে সমর্থন জানিয়ে আজও ব্যপক পতনে পুঁজিবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দাম বা ফ্লোর প্রাইস প্রথম ধাপে প্রত্যাহারের পর পতনের ধাক্কা সামলে উঠছে পুঁজিবাজার। দ্বিতীয় ধাপে আরও ২৩টির ফ্লোর প্রত্যাহার করা হলেও পরপর দুই দিন হাজার কোটির ঘরে লেনদেনের সঙ্গে সূচকও বাড়ল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। তবে তৃতীয় ধাপে বাকি কোম্পানির ফ্লোর তোলার গুজবে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের বড় দরপতন হয়। আজ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ও সূচকের ব্যপক পতন হয়েছ। সূচকের সাথে লেনদেনেও ধস নেমেছে। এমন পতনে পুঁজি হারানোর ভয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৭০.২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ১৫৬ পয়েন্টে। অন্যদিকে শরীয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ ২০.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৫২ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ২৪.৫২ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ৮৭০ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৭৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। আজ ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৮৯টি কোম্পানির। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ২৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টির।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৫৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৫২ পয়েন্টে।
সিএসইতে ২৬০ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬০ টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৭৮ টির এবং ২২ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
কি মতামত দিব পুঁজি বাজার সমন্ধে।আজকের পতনে দিশেহারা আমরা ছোট বিনিয়োগ কারিরা।আমাদের পুঁজি সব শেষ হ গেছে।আমরা নিঃস্ব হয়ে গেছি পুঁজি হারিয়ে। এটা পুজি না,,,, বাঁশ দেয়ার বাজার।
চোর বাটপার
আমরা সাধারন বিনিয়োগকারীগন আগে থেকে আহ্বান জানিয়েছিলাম ফ্লোরপ্রাইজ যাতে না ওঠে,ফ্লোরপ্রাইজ তোলার প্রেক্ষিতে আজকে দেখা যাচ্ছে অনেক সুচুক পড়ে গেছে ,কিন্তূ আমাদের পুজির হারিয়ে ফেলেছি তার দায়ভার কে নিবে,
কোন শেয়ার হোল্ডার লোকসানে শেয়ার সেল করবেন না।
শকুনি মামা ও নীতি নির্ধারকদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ যোগ সাজসে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আজ নিঃস্ব করে দেওয়া হল। কিছু নির্বোধ আবাল সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও ফ্লোর তুলে নেওয়ার জন্য ওদের সাথে হুক্কা হুয়া করেছে। এই সকল বিনিয়োগককারীরা হয় সকল শেয়ার বিক্রি করে আগেই ক্যাশ করে ফেলেছিল, নতুবা ওরা শকুনি মামাদের দালাল। আমাদেরকে আজ যারা কটূকৌশলেদেউলিয়া বানাচ্ছে আল্লাহ ওদের উপর গজব নাজিল করুন।
যোগসাচক করে যারা আমাদের ধ্বংস করছে তাদের বিচার আল্লাহ করবেন।
শেয়ার বাজার ধস নামানো এবং সাধারন বিনিয়োগকারীগনকে ধ্বংস করার আরেকটা চক্রান্ত চলতেছে।
শেয়ার বাজার ধ্বংস করার জন্য ও সাধারন বিনিয়োগকারীগনকে ধ্বংস করার আরেকটা চক্রান্ত চলতেছে,আমি মনে করি বিএসইসি চেয়ারম্যান এই দায়ভার এরাতে পারেনা,তা নাহলে বিভিন্ন বোকারেজ হাউজ ও কিছু বড় প্রাতিস্টানিক বিনিয়োগকারীগনের কথায় আজ আমাদের ধ্বংস করার চেষ্টা লিপ্ত হয়।
শেয়ার বাজার ও বিনিয়োগকারীগনকে ধ্বংস করার আরেকটা চক্রান্ত চলছে।
মাত্র বারটি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইজের জন্য মার্কেটের ধ্বস নামেনি, এটা পরিকল্পিত ভাবে শিবলী গঙ্গের কারনে মার্কেটের পতন হয়েছে। আবার বাটপার শিবলী ভুয়া ব্রোকারেজ হাউজগুলিকে লোন দিচ্ছে। বালের ব্রোকারেজ হাউজগুলি কি বালের শেয়ার কিনবে। তাদের তো কোনো ক্ষতি নেই, তারা শেয়ার বিক্রি করলে ও লাভ, কিনলেও লাভ। যতদিন পর্যন্ত এই অদক্ষ শিবলী থাকবে ততদিন নিরীহ ক্ষুদ্র বিনিয়োগ কারীরা আত্মহুতি দিবে।
পুঁজিবাজারের নির্ভয়ে বিনিয়োগ করুন পুজির নিরাপত্তা আমরা দিব। সুচক যাবে ১০০০০ লেনদেন হবে ৫০০০ কোটি টাকা। কখনো ৯৬ ও ২০১০ দেখতে হবে না। এখন আমার বুঝে ৬০% পার্সেন্ট নাই এই দায়ভার উনি এড়াতে পারেন না।