পতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার, শঙ্কায় বিনিয়োগকারীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক : ফের পতনের বৃত্তে দেশের পুঁজিবাজার। দিন যতই যাচ্ছে লোকসানের পাল্লা ততই ভারী হচ্ছে। গত সপ্তাহে প্রতিদিনই লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান হলেও দিনশেষে সূচকের দরপতন হয়। এমন পতনে গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীরা পুঁজি হারিয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকা।
ফ্লোর প্রাইজ প্রতাহারের পর পুঁজিবাজারে উত্থান ফিরলেও গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ধারাবাহিক দরপতনে পুঁজি নিয়ে শঙ্কায় বিনিয়োগকারীরা।
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ইউনিট ও দর কমেছে। তবে লেনদেন আগের দিনের থেকে কিছুটা বেড়েছে।
বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৩৯ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২১৫ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৯ দশমিক ৯২ পয়েন্ট কমে ১৩৪৯ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১৩ দশমিক ০৫ পয়েন্ট কমে ২১১৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ৯৮১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৯১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
রবিবার ডিএসইতে মোট ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১০টি কোম্পানির, বিপরীতে ২৪২ কোম্পানির দর কমেছে। আর ৪০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে
Syndicate, syndicate and syndicate. Increasing bank interest another reason.
আমাদের দেশের পুঁজিবাজার ধস থাকবেই, তারা যত ভালো ততই বেশি আমাদের ক্ষতি,কারন যতদিন লোভ সামলাতে পারবেনা তথদিন শেয়ার বাজার ভাল হবেনা,কি বলব আর ভাই।
Today or tomorrow, u have to understand that capital market is completely a preplanned gambling. Small investors must lose their investment and big investors must gain from share market. These are capitalistic market economy