৫১ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে বিএসইসির সতর্কতা
নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ১০ প্রতিষ্ঠান ও ৪১ ব্যক্তিকে সতর্ক করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, সিকিউরিটিজসংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের কারণে গত ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের সতর্ক করেছে বিএসইসি। ভবিষ্যতে এসব হাউজকে সিকিউরিটিজ আইন যথাযথভাবে মেনে চলার জন্য কঠোরভাবে বলা হয়েছে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও শুনানির ভিত্তিতে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এনফোর্সমেন্ট বিভাগ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়। এজন্য আর্থিক জরিমানা ও সতর্ক করা দুই ধরনের শাস্তিই রয়েছে। এক্ষেত্রে অপরাধের মাত্রা কম থাকার কারণে কমিশনের পক্ষ থেকে তাদের সতর্ক করা হয়েছে।’
সতর্ক করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, সোনালী সিকিউরিটিজ লিমিটেড, কেডিএস শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আহমেদ জাকের অ্যান্ড কোং, ইনোভা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, রিলিফ এক্সচেঞ্জ লিমিটেড, পিএইচপি স্টক অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মো. ফখরুল ইসলাম সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও রয়েল গ্রিন সিকিউরিটিজ লিমিটেড।
এছাড়া যেসব ব্যক্তিকে সতর্ক করা হয়েছে তারা হলেন-আইসিবি সিকিউরিটিজের সিইও ও কমপ্লায়েন্স অথরিটি মো. মফিজুর রহমান, অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. কামাল উদ্দিন, কমপ্লায়েন্স অফিসার সুপ্রিয়া সাহা, প্রিন্সিপাল অফিসার এমবি রবিউল আলম, ডেসপাচার (এআর) বাচ্চু মিয়া, বগুড়া ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. হাসান আলী, সিডিবিএল ইনচার্জ মো. বকুল হোসেন, বরিশাল ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. শহিদুল ইসলাম, সিলেট ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. জহিরুল ইসলাম, কমপ্লায়েন্স অফিসার যুবায়ের আহমেদ, উত্তরা ব্রাঞ্চ ইনচার্জ মো. ইখতিয়ার খান, উত্তরা ব্রাঞ্চের কমপ্লায়েন্স অফিসার তানজিলা ইসলাম, সিডিবিএল ইনচার্জ মোহাম্মদ আবু তাহের তালুকদার, বগুড়া ব্রাঞ্চের কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. আশরাফুল ইসলাম ও সিডিবিএল ইনচার্জ মো. মোরশেদুজ্জামান; মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজের সাবেক অনুমোদিত প্রতিনিধি মো. শফিকুর রহমান, চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মো. সজীব হোসেন, সোনালী সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ ইমরানুর রহমান খান, কেডিএস শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজের সিইও সৈয়দ তানবীর রানা, কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. আনিসুর রহমান ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো, মাশুদা হোসেন; বেঙ্গল বিস্কুট লিমিটেডের পরিচালক ফাইজুল হাসান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএ মাসুদ, সিএফও আব্দুল কুদ্দুস মিয়া ও কোম্পানি সেক্রেটারি কেএইচ রেজা; শফিক বসাক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের পার্টনার শফিকুল ইসলাম, ইনোভা সিকিউরিটিজের মো. রফিকুল বারী, সিডিবিএল ইনচার্জ মো. মহিউদ্দিন পাটওয়ারী ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. আদনান আল ফারাবি, রিলিফ এক্সচেঞ্জের কমপ্লায়েন্স অফিসার জাকারিয়া খান, পিএইচপি স্টক অ্যান্ড সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আকতার পারভেজ চৌধুরী, সিইও মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. আবু কায়সার, নিকুঞ্জ ব্রাঞ্চ ইনচার্জ শিহাব আহমেদ, কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. তানভির আহমেদ ও এমপ্লয়ি অ্যান্ড ট্রেডার মো. আরিফ হোসেন; ফখরুল ইসলাম সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার কামরুল ইসলাম ও অ্যাকাউন্টস ইনচার্জ মো. তারেকুর রহমান; রয়াল গ্রিন সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার মো. জিয়াউর রশিদ ও অ্যাকাউন্ট ইনচার্জ মো. আতাউর রহমান।
কি লংগন করা হয়েছে তা বলা হয় নাই। এই রিপোর্টে আজ বাজারে ধস।ফাউল নিউজ না করে বাজার পজিটিভ করার কাজে মনোযোগীহওয়ার পরামর্শ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হল।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সকল ভাল কাজগুলোকে মলীন করে দিয়েছে এই শেয়ার বাজার ।
আমার মাথায় আসেনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাদেরকে এই দায়িত্বে বসিয়েছেন যারা মার্কেট নিয়ে খেল তামাশা করছে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কে সূক্ষ্ম অপমান করছে।
আমরা ছোট বিনিয়োগকারীরা পুঁজি হারিয়ে পথে বসে গেলাম। অথর্ব রুবাইয়্যাত হাসান নিত্য নতুন আইপিও অনুমোদন করে বাজার টাকে শেষ করে দিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
দীর্ঘ পনেরো টা বছর ধরে শেয়ারবাজার পতন অব্যাহত..! সাধারণ বিনিয়োগকারীগন কে এ ভাবে তীলে তীলে নিঃশেষ না করলে ও পারতো। তবে কে শুনছে কার কথা দেশে যে আজ হরিলুট কান্ড চলমান।
এদেশে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কি দেখার কি কেউ নাইরে?
[email protected]
আজকের বাজারের এত মাইর দেখে ভাষা হারিয়ে ফেলছি।😪
শেয়ার বাজার নিছে নামাবে তাঁরা আবার উপরে উঠবে তারা।তাদের দোষ দিয়ে লাভ কি।বাজার কে বাজারের মতো চলতে দিন।
We want exemplary punishment.
মার্কেট দেখলে মনেহয় সরকার বিরোধী গ্রুপ বেশি শক্তিশালী।
আমি মনে করেছিলাম জাতির জনক জম্মদিন উপলক্ষে আজ মার্কেটে আবার সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।।।এই অবস্থা থাকলে চারিদিকে হাকাহার সৃষ্টি হয়ে পড়বে ক্ষুদ্রবিনিয়োগ কারীদের মধ্যে। আমরা এখনো আশাবাদী সরকার কিছু একটা পদক্ষেপ নিবে।
মার্কেটের এত খারাপ অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে দেশ দেউলিয়ার দিকে যাচ্ছে।
কুত্তার বাচ্চা ফুটফুটে সুন্দর
.. . Very bad. Very bad.
Sob duka. Prime minister please help, please help Share market .
সব ফেরাউনের বংশের কৃতী সন্তানদের বসিয়ে রেখেছে শেয়ার বাজারে। তারা সরকারের বদনাম করছে আর এদিকে কোন এক অজানা কারণে সরকার ও ঘুমিয়ে রয়েছে।
Very bad & very sad