শেষ বেলায় শেয়ার বিক্রির চাপ সামলাতে পারেনি পুঁজিবাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক : শেষ ঘণ্টার শেয়ার বিক্রির চাপ সামলাতে পারেনি দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই)। ফলে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও সূচক পতনের মধ্য দিয়ে।একইসঙ্গে গত দিনের তুলনায় টাকার অংকে কমেছে লেনদেনের পরিমান।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট। ফলে ডিএসইতে মঙ্গলবার ও বুধবার টানা দুদিন দরপতন হলো। তবে তার আগের টানা সূচক বেড়েছিল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
লেনদেন শুরুটা উত্থানে হলেও হঠাৎ করে শুরু হয় শেয়ার বিক্রির চাপ, কমতে থাকে সূচক ও শেয়ারের দাম। যা অব্যাহত ছিল লেনদেনের শেষ সময় পর্যন্ত। দিন শেষে ৩৯৫টি প্রতিষ্ঠানের ৩৫ কোটি ৬ লাখ ৬১ হাজার ৭৬৬ টি শেয়ার কেনা-বেচা হয়েছে। এতে টাকার অংকে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৭৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৪৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
ডিএসই’র প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ২৩ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৭১ পয়েন্ট। শরীয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ দশমিক ১৯ পয়েন্ট কমে এবং ডিএস-৩০ সূচক দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৯১ ও ২১৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ২৭৪টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
তাহলে কি শেয়ারবাজার আবারো পতনের মূল কাটতে হচ্ছে টানটানায় তিন দিন পতন বুঝতে পারতেছি না,নাকি আমাদের সাথে বড় বিনিয়োগকারীরা কোন ধরনের চাল চালন করতেছে, যা হোক আপনারা এরকম করিয়েন না যাতে শেয়ার বাজারে কোন রকমের প্রভাব পরে,শেয়ার বাজারকে তার নিজস্ব গধীতে চলতে দিন।
Kppl এর মতো শেয়ার গুলো যদি হলটেড হয় মাইনাস সুচকে সেই মার্কেট টিকবে কি করে,?মার
Kppl এর মতো শেয়ার গুলো যদি হলটেড হয় মাইনাস সুচকে সেই মার্কেট টিকবে কি করে? মার্কেট পুরা পুরি জুড়াড়িদের হাতের পুতুল হয়ে গেছে। সাধু সাবধান সাবধান সাবধান সাবধান সাবধান।
আমি মনে করি সেয়ার বাজার বারলেই কর্তা ব্যক্তিরা জারা আছেন তারা বাজারে চাপ দিয়ে কুমাতে থাকে এবং বাজারে হস্তক্ষেপ করে কন্টিনিউ সুচক মাইনাস যায় সেয়ারের দাম কমে যায় বিনিয়গ কারিরা সবাই লচে পরে ফকির হয়ে জায় এরকম নিলজ্জবাজার পৃথিবীতে নাই আছে শুধু বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে বাজার তার আপন গতিতে চলতে দেয় না দাম বারলেই মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায় কর্তা ব্যক্তিদের একটা পচা বাজার এখানে কারো ইনভেস্ট করা ঠিক না
NHFIL ন্যাশনাল হাউজিং ও RAK আরএকে সিরামিকসের মত ভাল শেয়ার যখন দাম বাড়েনা,সে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে লাভ কি।
আমি মনে করি শেয়ার বাজারকে নিজস্ব গতিতে চলতে দেওয়া উচিত,এবং এখানে কারসাজি করে যারা দাম বাড়ায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন তাহলে শেয়ার বাজার তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
Amader moto choto investor der
Finish kora’e. Tader uddeshsho.
আমার মনে হয় শেয়ার বাজার তুলে দেওয়া উচিত মানুষ এই বাজার মানুষ কে পথের ফকির বানিয়ে দেয়