কী হচ্ছে পুঁজিবাজারে, আশা জাগিয়ে ফের ধপাস!
নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারের ভবিষ্যত নিয়ে দু:চিন্তায় পড়ছেন বিনিয়োগকারীরা । বিনিয়োগকারীদের প্রশ্ন কী হচ্ছে পুঁজিবাজারে। গত সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখীতার দেখা মিললে বিনিয়োগকারীরা কিছুটা আসার আলো দেখছিলো। তবে সেই আশা দীর্ঘস্থায়ী হলোনা।দুদিন উত্থানের পরেই ফের ধপাস পুঁজিবাজার।
গত ছয় সপ্তাহের পতনে ডিএসইর বাজার মূলধন হারিয়েছে ৭৭ হাজার কোটি টাকার ওপরে। ফলে দিন দিন পুঁজি নিয়ে শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় দরপতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন পুঁজিবাজারের সব সূচক কমেছে । সূচকের সাথে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে।এ দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৪০ পয়েন্ট। কমেছে ৩০৪ টি শেয়ার এবং ইউনিটের দর।
বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯০১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫১ পয়েন্টে।
দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯৭ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫ টির, দর কমেছে ৩০৪ টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮ টির।
ডিএসইতে ৫৮০ কোটি ৩৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ২৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা কম। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬১০ কোটি ৮ লাখ টাকার ।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৮৭২ পয়েন্টে।
সিএসইতে ২৩৫ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৭ টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৫২ টির এবং ২৬ টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
Bank interest increased responsible for this.
সরকারের প্রধানরা চোখে না দেখলে যা হয়
এটাই স্বাভাবিক
সরকার যাদেরকে দায়িত্ব দিয়েছে তারা পুরোপুরি অবহেলা করতেছে
আল্লাহতালা এদেরকে বিচার করুন অথবা ধ্বংস করে দিক
শেয়ার বাজার আসলে বাজে বাজার হয়ে গেছে একদম ফালতু, নিঃস্ব আজকে সাধারন বিনিয়োগকারীগন,এই দায়ভার কে নিবে,ফ্লোর প্রাইজ ছিলত ভালই ছিল।
সরকারের চারপাশে কালো মেঘ ধেয়ে আসছে মনে হয়!!😢
চক্রান্তকারীদের জন্য আজকে শেয়ার বাজারের এই অবস্থা, চক্রান্তকারীদের কে আইনের আওতায় এনে দ্রুততম বিচার করতে হবে, এবং এমন বিচার করতে হবে যে ভবিষ্যতে কেউযেন শেয়ার বাজারকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা খেলতে না পারে।
সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাব!
BSEC এর দূর্নীতি পরায়ন কর্মকর্তারা এই সূচক পতনের সাথে জড়িত। দূর্নীতি দমন কমিশন এর উচিত শেয়ারবাজারের পতনের কারন অনুসন্ধান করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহন করা।
তারা কি চায়?
দিন দিন মার্কেটে এত খারাপ হবে কেন?
মাটির কি দেখার মত কেউ নাই?
যদি না থাকে পদত্যাগ চাই।
মানুষ মারার বাজার
মানুষ মারার বাজার