পতন থেকে উত্তোরণে সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করলো বিএসইসি
শেয়ারবাজার রিপোর্ট:ব্যাপক পতন থেকে উত্তোরণে শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এখন থেকে কোন শেয়ারের সর্বনিম্ন সীমা (সার্কিট ব্রেকার) ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ কোন শেয়ারের দর ২ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। আগামীকাল ২৬ মে থেকে তা কার্যকর হবে। আজ বুধবার ২৫ মে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবায়েত-উল-ইসলামের স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই নির্দেশনায় দেয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সিকিউরিটিজের ধারা ২০এ দ্বারা প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগে এবং বিনিময় অধ্যাদেশ ১৯৬৯ (১৯৬৯ সালের অধ্যাদেশ নং XVII), বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এতদ্বারা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড (সিএসই) নিম্নগামী মূল্য পরিবর্তন সীমা (সার্কিট ব্রেকার) ৫% (পাঁচ শতাংশ) এর পরিবর্তে ২% (দুই শতাংশ) আগের ট্রেডিং দিনের বন্ধ মূল্যের উপর ভিত্তি করে কার্যকর করতে হবে।
বিএসইসি কর্মকর্তারা বলছেন, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৬ মে) থেকে সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়ম অনুযায়ী শেয়ার দর সর্বোচ্চ বাড়তে পারবে ১০ শতাংশ। আর শেয়ার দর সর্বোচ্চ কমতে পারবে ২ শতাংশ পর্যন্ত।
ভালো উদ্যোগ । তবে শেয়ার প্রাইচ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে 200 টাকা পর্যন্ত সর্বোচ্চ 5%%ধরে পরবর্তী প্রাইচ পূর্বের আনুপাতিক হারে বৃদ্ধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে অস্বাভাবিক বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরা সহজ হবে । এতে শেয়ারের মূল্য যেমন অস্বাভাবিক বৃদ্ধির সম্ভাবনা কমে যাবে তেমনি অস্বাভাবিক পতনের সম্ভাবনা প্রথম থেকে কমে যাবে । একটি 10 টাকার শেয়ার বাজারে আসার পর বর্তমান নিয়মে 20/22 কর্মদিবসে 100 টাকায় পৌছে যাচ্ছে । এরপর কোন নিউজের কারনে তা পড়তে শুরু করে । কোন কারন ছাড়াই যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি অস্বাভাবিক পতনের সম্ভাবনা তখুনি শুরু হয় । যদি জুয়াড়িরা কোন শেয়ার নিয়ে কারসাজিও করে তা ধীরে বৃদ্ধির / কমার কারণে সেই শেয়ারকে ও মার্কেটকে সহজে অস্থিশীলতায় ফেলতে পারবে না । পৃথিবীর কোন দেশের শেয়ার বাজার কোন নিয়মে চলছে তা বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের জন্য প্রযোজ্য কিনা ভেবে দেখা দরকার । আমাদের দেশের মানুষের জন্য যা ভালো সেই সিদ্ধান্ত দীর্ঘ মেয়াদে গ্রহণ করা উচিত ।
সঠিক কথা।
বিএসইসির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এই নির্দেশনাটি দশ হাজার পয়েন্ট পর্যন্ত থাকতে হবে। তারপর কেমন করে কারসাজি করে দেখব।
এক্সপোজার আইন চেন্জ করতে হবে তাড়াতাড়ী। তা নাহলে কিছুই হবে না। আর সূচক দশ হাজার পয়েন্ট যাওয়া পর্যন্ত ২% পড়া কার্যকর থাকতে হবে।